যদিও কংগ্রসে রিপাবলিকানরা দ্রুতই ইরানের প্রতি নমনীয় আচরণের জন্য মি. বাইডেনের কৌশলের সমালোচনা করেন।
কিন্তু আমাদের এই পরিবর্তিত বিশ্বে একটা প্রযুক্তি যা ১৯ শতকের একেবারে প্রথমভাবে আবিষ্কার হয়, সেটা কেন আজও ব্যবহার করা হচ্ছে?
অন্যদিকে মাইক মুলরয় বিবিসিকে বলেন, এটার যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে যে যুক্তরাষ্ট্র যেসব স্থাপনায় হামলা করবে, সেখান থেকে ইরানের বিপ্লবী গার্ডের সদস্যদের চলে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।
তবে মোর্স কোড ব্যবহারকারীরা মাঝে মধ্যে অসম্পূর্ণ তথ্য পান নানান অপ্রয়োজনীয় শব্দ,যান্ত্রিক ত্রুটি, খারাপ সংযোগ ও বাইরের কিছু ঢুকে পড়ার কারণে।
অভিযোগ করা হচ্ছে, চলমান ইউক্রেন যুদ্ধে ইরানি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করছে রাশিয়া। তবে ইরান কিংবা রাশিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। যদিও ইউক্রেনের পক্ষ থেকে প্রমাণ থাকার দাবি করা হয়েছে।
প্রেরক নিজে একটা প্যাড ব্যবহার করে এনক্রিপ্ট করতে, অন্যদিকে গ্রাহক সেই প্যাডেরই একটা কপি ব্যবহার করে বার্তাটা ডিকোড করতে বা এর অর্থ উদ্ধারে (এর শুধুমাত্র এই দুইটা কপিউ থাকবে এবং ব্যবহারের পরপরই সেগুলো নষ্ট করে ফেলতে হবে)।
সেনাবাহিনীর রয়েছে অনেক ধরনের বন্দুক, ট্যাঙ্ক, সাঁজোয়া যান, রকেট লঞ্চারের মতো অস্ত্র। নৌবাহিনীর রয়েছে অনেক ধরনের ছোট-বড় রণতরী, নেভাল মাইন বা বিস্ফোরক, ডুবোজাহাজ, হেলিকপ্টারবাহী তরী এবং টহল জাহাজ।
ড্রোন বা মনুষ্যবিহীন আকাশযান এখন যুদ্ধের অন্যতম সেরা হাতিয়ার। বলা চলে, ড্রোন ছাড়া আধুনিক যুদ্ধ অচল।
“টেলিগ্রাফ’ বা আগে জানিয়ে দেয়াটা হয়তো যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ‘যথাযথ’ কৌশল এই হামলার ক্ষেত্রে।
ছবির ক্যাপশান, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (ডানে) ক্রেমলিনে ইরানের পরমাণু বিষয়ক প্রধান নেগোশিয়েটর হাসান রুহানিকে অভ্যর্থনা জানাচ্ছেন যিনি পরবর্তীতে website ইরানের প্রেসিডেন্টও হন , ফেব্রুয়ারী ২০০৫
ছবির ক্যাপশান, স্কাই গার্ডিয়ান ও সি গার্ডিয়ান নামের দুটি সংস্করণ আছে ড্রোনটির
১৯৭৯ সালে ইসলামিক বিপ্লবের পর থেকে পশ্চিমাদের বৈরিতার কারণে বিষয়টি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে ইরান। তবে হতাশ হয়ে দমে যায়নি তেহরান। ইউরোপ- আমেরিকার একের পর এক অবরোধ সত্ত্বেও অস্ত্র শিল্পে ব্যাপক উন্নতি করেছে দেশটি। বিশেষ করে, ড্রোন শিল্পে ব্যাপক উন্নতি করেছে ইরান। মনে করা হয়, ইরান ড্রোন শক্তিতে যে কোনো দেশের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে।
এই ড্রোনগুলি যেমন নজরদারি এবং উদ্ধার অভিযানে যেতে সক্ষম আবার তাদের সশস্ত্র সংস্করণটিতে হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র থাকবে।
আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের 'দেশ ছাড়া' সম্পর্কে সরকার কী বলছে?